| বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ | প্রিন্ট | 128 বার পঠিত
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে তাইপে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপরও কূটনৈতিক চাপ বাড়িয়েছে।
সম্প্রতি তাইওয়ান প্রণালী ঘিরে সামরিক উত্তেজনা বাড়ছে। স্বশাসিত দ্বীপটিতে চীনের অভিযান চালানোর শঙ্কাও বাড়ছে। এরই প্রতিক্রিয়া হিসেবে বেইজিংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে।
এরইমধ্যে পশ্চিমা দেশগুলো কম্পিউটার চিপস ও টেলিকম সরঞ্জামসহ সংবেদনশীল প্রযুক্তিখাতে চীনের সঙ্গে ব্যবসা ও বিনিয়োগে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। এগুলো ছাড়া আরও অনেক খাতে নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবা হচ্ছে।
তবে কোন্ কোন্ খাতে কী ধরনের নিষেধাজ্ঞার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে, সে বিষয়ে সূত্রগুলো রয়টার্সকে কিছু জানায়নি। তবে বিশেষজ্ঞরা ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সামরিক বাহিনীকে ‘লক্ষ্যবস্তু’ করতে পারে। তবে হোয়াইট হাউজ এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর আদৌ সম্ভব হবে কিনা তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সংশয় রয়েছে।
চীন তাইওয়ানকে তার নিজেদের অংশ মনে করে। তবে তাইওয়ান মনে করে, তারা স্বাধীন। গেল মাসে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফরের পর তাইওয়ানের ওপর কঠোর হয় চীন। পেলোসির সফরকে বেইজিং তাদের বিরুদ্ধে উসকানি হিসেবে দেখেছে।
ইউক্রেনে রুশ অভিযানের শুরু থেকেই চীনের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভাবলেও পেলোসির সফরের পর তা আরও তীব্র হয়েছে।
সূত্র-রয়টার্স
Posted ৭:১১ পিএম | বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
| admin
এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।