| রবিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২২ | প্রিন্ট | 137 বার পঠিত
এতে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) উপপরিচালক ডেভিড কোহেন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আফগানবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি টম ওয়েস্ট উপস্থিত ছিলেন। তালেবান প্রতিনিধিদলে ছিলেন তাদের গোয়েন্দাপ্রধান আবদুল হক ওয়াসিক।
হামলায় জাওয়াহিরি নিহতের পর তালেবানের বিরুদ্ধে ‘স্পষ্ট ও নির্লজ্জভাবে দোহা চুক্তি লঙ্ঘনের’ অভিযোগ আনে যুক্তরাষ্ট্র। সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় স্বাক্ষরিত ওই চুক্তিতে বলা হয়, মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নিলে সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবে না তালেবান। গত বছরের আগস্টে সেনা সরিয়ে নেয় যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন ড্রোন থেকে প্রাণঘাতী হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয় জাওয়াহিরির ওপর। তালেবানের হাক্কানি নেটওয়ার্কের নেতারা তাঁর অবস্থান সম্পর্কে জানতেন বলে এরপর অভিযোগ করেন মার্কিন কর্মকর্তারা। ওই হামলার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিল তালেবান।
এর পর থেকে মার্কিন নাগরিক মার্ক ফ্রেরিচের মুক্তির আলোচনাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে তালেবানের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখে যুক্তরাষ্ট্র। তবে ৩১ জুলাই জাওয়াহিরি নিহত হওয়ার পর এত দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা তালেবানের সঙ্গে সরাসরি বৈঠকে বসেননি।
তালেবান গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে সিআইএ উপপরিচালকের বৈঠক সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ারই ইঙ্গিত বহন করে। গত মাসে হোয়াইট হাউস বলেছিল, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় তালেবানের সঙ্গে সহযোগিতার বিষয়ে ‘অগ্রগতি আছে’।
দুই বছরের বেশি সময় বন্দী থাকার পর প্রায় তিন সপ্তাহ আগে ফ্রেরিচকে মুক্তি দেয় তালেবান। তাঁর মুক্তির বিষয়ে মধ্যস্থতা করেছিল কাতার।
Posted ৬:৩৬ পিএম | রবিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২২
| admin
এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।