মঙ্গলবার ২৫শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউএসএ থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
সংবাদ এবং তথ্যে আপনার প্রয়োজন মেটাতে

আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানির সুযোগ বাড়ছে : বাণিজ্যমন্ত্রী

  |   মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২   |   প্রিন্ট   |   142 বার পঠিত

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানির সুযোগ হয়েছে এবং তা ধীরে ধীরে বাড়ছে। আমাদের একমাত্র পোশাকশিল্প ৮৩-৮৪ শতাংশ। আমরা চাইছি অন্যান্য অফিসিয়াল আইটেমগুলোর রপ্তানি বাড়াতে।
তিনি বলেন, প্রত্যেকটি পণ্যের রপ্তানি অন্তত বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাক। তবে সুখের বিষয় যে, গত দুই বছরে আমাদের চার-পাঁচটা আইটেম বিলিয়ন ডলার স্পর্শ করেছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত পণ্য, লাইট, মেশিনারিজ, আইটি প্রোডাক্ট, আইসিটি সেক্টরের পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যাল প্রোডাক্ট আন্তর্জাতিক বাজারে বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
সোমবার চট্টগ্রামের আউটার স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার আয়োজিত মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও রপ্তানি মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, দৈনিক আজাদী সম্পাদক এম এ মালেক, দৈনিক পূর্বকোণের প্রকাশক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রামের পুলিশ কমিশনার কৃঞ্চপদ রায় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, বর্তমানে ১৫১টা দেশে আমাদের ওষুধ রপ্তানি হয়। আমাদের সিরামিক প্রোডাক্ট আন্তর্জাতিক বাজারে খুবই জনপ্রিয়। পশ্চিমা দেশগুলোর ফাইভস্টার হোটেলেও বাংলাদেশি সিরামিক পণ্য দেখতে পেয়েছি।
চট্টগ্রামের মানুষকে সওদাগর উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, চট্টগ্রামের মানুষদের বলা হয়, ব্যবসায়ী মানুষ। ব্যবসায়ী মানসিকতার মানুষ। আগেকার দিনের সওদাগর তারা। এখনও আমাদের দেশে যে রেভিনিউ আসে তার সিংহভাগ আসে চট্টগ্রাম দিয়ে।
ওজন স্কেল নিয়ে সারাদেশ যে নিয়ম, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে অন্য নিয়ম ‘গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে মন্তব্য করেন টিপু মুনশি। সারাদেশে যে নিয়ম সে নিয়ম চালু করতে বিষয়টি নিয়ে তিনি আবারো সড়কমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন।
তিনি বলেন, সারাদেশে এক নিয়ম, আর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে আরেক নিয়ম তা গ্রহণযোগ্য নয়। সারাদেশের কোথাও লোড এক্সেল নেই, কিন্তু ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে লোড এক্সেল বসানো হয়েছে। এটা ঠিক নয়। পণ্য পরিবহনে যদি এভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়, তাহলে পণ্যের ব্যয়ে প্রভাব ফেলবে। জিনিসপত্রের দাম বাড়বে। যা সাধারণ মানুষের জন্যে হবে কষ্টকর। আমি আবারো সড়ক মন্ত্রীকে কথাটা বলবো। এই সিস্টেমটা পরিবর্তন করতে। সারাদেশে যেভাবে আছে, সেভাবেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে করা হউক।

সূত্র-বাসস

Facebook Comments Box

Posted ৭:৪৯ পিএম | মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২

|

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

ইউএসএ থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল সংবাদ এবং তথ্যে আপনার প্রয়োজন মেটাতে

NSM Moyeenul Hasan Sajal

Editor & Publisher
Phone: +1(347)6598410
Email: protidinkar@gmail.com, editor@protidinkar.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।