| সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২ | প্রিন্ট | 121 বার পঠিত
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নতুন সভাপতি নির্বাচনের জন্য ভোট গ্রহন আজ সন্ধ্যায় শেষ হয়েছে।
আজ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত মোট ৯,৯০০ জন নির্বাচকের মধ্যে ৯,৫০০ জন তাদের ভোট দিয়েছেন৷
কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান মধুসূদন মিস্ত্রি ভোট গ্রহন শেষ হওয়ার পরে মিডিয়াকে বলেন, সামগ্রিক ভোটার উপস্থিতি ছিল প্রায় ৯৬ শতাংশ। কয়েকটি ছোট রাজ্যে এটি ছিল প্রায় ১০০ শতাংশ ছিল।
আগামী ১৯ অক্টোবর বুধবার ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এআইসিসি সদর দফতরের পাশাপাশি সারাদেশে ৬৫টিরও বেশি ভোট কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হয়।
পাটি প্রধান সোনিয়া গান্ধী এবং কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াংকা গান্ধী ভাদ্রা দিল্লিতে এআইসিসি সদর দফতরে ভোট দিয়েছেন। রাহুল গান্ধী আরও প্রায় ৪০ জন পিসিসি প্রতিনিধি ‘ভারত যাত্রী’র সঙ্গে কর্ণাটকের বাল্লারির সাঙ্গানাকাল্লুতে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ ক্যাম্পসাইটে ভোট দিয়েছেন।
সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র দলের সর্বোচ্চ পদে নির্বাচন না করায় দলের সিনিয়র নেতা মল্লিকার্জুন খার্গে এবং শশী থারুর দলের সভাপতি পদের জন্য একে অপরের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
শশী থারুর ভোট দিয়েছেন থিরুভানানথাপুরমে কেরালা কংগ্রেসের সদর দফতরে। আর খার্গে ভোট দিয়েছেন বেঙ্গালুরুতে কর্ণাটক কংগ্রেস অফিসে।
দলের প্রায় ১৩৭ বছরের পুরোনো ইতিহাসে ষষ্ঠবারের মতো একটি নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে দলের সভাপতির দায়িত্ব কে নেবেন তা স্থির হতে যাচ্ছে।
সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াংকা গান্ধী ভাদ্রা দলের সভাপতি পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন না, তাই নির্বাচনের ২৪ বছরেরও বেশি সময় পরে একজন অ-গান্ধী দলের নেতৃত্বে আসতে যাচ্ছেন।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালে। এটি এশিয়া ও আফ্রিকাজুড়ে ব্রিটিশ সা¤্রাজ্যে আবির্ভূত প্রথম আধুনিক জাতীয়তাবাদী আন্দোলন। ১৯ শতকের শেষের দিকে, বিশেষ করে ১৯২০ সালের পর, মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান কান্ডারী হয়ে ওঠে।
Posted ৬:০৭ পিএম | সোমবার, ১৭ অক্টোবর ২০২২
| admin
এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।