মুহূর্তের মধ্যেই আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ে আরো ৪টি দোকানে। এ ঘটনায় অন্তত ১০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানায় ক্ষতিগ্রস্ত দোকানিরা।
তবে বাগুর গ্রামের বাসিন্দা কুমিল্লা উত্তর জেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক লিটন সরকার জানান, হোটেলের পাশে থাকা ফল দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে ওই আগুনের সূত্রপাত ঘটে। রাতে সবগুলো দোকান বন্ধ থাকায় মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন চান্দিনা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাপস শীল, চান্দিনা থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সাহাবুদ্দীন খানের নেতৃত্বে থানা পুলিশ।
চান্দিনা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার অনয় কুমার ঘোষ জানান, মহাসড়কের পাশে থাকা খালের ওপরেই দোকানগুলো ছিল। ওই খালে পানি না থাকায় এবং পুকুরের দূরত্ব বেশি থাকায় পানি সরবরাহে আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত ঘটে। আমরা যথাসময়ে আসার কারণেই সারিতে থাকা অনেকগুলো দোকান আগুনে পোড়া থেকে রক্ষা হয়।