শহরটির এক বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। কথা বলার সময় তাঁর পরনে ছিল দুটি চাদর, একাধিক স্তরের হাতমোজা, টুপি ও হুড।
ইয়াকুৎস্ক শহরের এই বাসিন্দা রয়টার্সকে বলেন, ‘আপনি এই ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করতে পারবেন না। তাই হয় আপনি মানিয়ে নিন, সে অনুযায়ী পোশাক পরুন, নয়তো আপনি কষ্ট ভোগ করুন।’
স্থানীয় বাজারে হিমায়িত মাছ বিক্রি করছিলেন শহরটির আরেক বাসিন্দা। তাঁর ভাষ্য, এমন ঠান্ডার প্রকোপ থেকে নিজেকে রক্ষার মূল কৌশল হলো বহু স্তরের পোশাক পরা।
ইয়াকুৎস্কর এই মাছবিক্রেতা বলেন, শুধু উষ্ণ পোশাক পরুন। বাঁধাকপির পাতার মতো স্তরে স্তরে পোশাক পরুন।
২০১৮ সালে শহরটিতে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়েছিল। তখন চোখের পাপড়ি পর্যন্ত ঠান্ডায় জমে গিয়েছিল বলে জানান শহরটির বাসিন্দারা।